পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৭ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

প্রথম অধ্যায় : দ্বিতীয় অংশ

১। বিশ্বগ্রাম ধারণাটির প্রবক্তা কে? [ঢা.বো,কু.বো,চ.বোঃ-২০১৬] উঃ মার্শাল ম্যাকলুহান । ২। ম্যাকলুহান কত সালে এবং কোথায় জন্ম গ্রহণ করেন? উঃ ১৯১১ সালের ২১ জুলাই কানাডাতে । ৩। ম্যাকলুহান কত সালে মারা যান? উঃ ১৯৮০ সালের ৩১ ডিসেম্বর । ৪। বিশ্বগ্রাম ধারণার সাথে কোন বিষয়টি বিশেষভাবে সম্পর্কিত? [ঢা.বোঃ-২০১৬] উঃ ইন্টারনেট সুবিধার ব্যপক প্রসার । ৫। বিশ্বগ্রামের মেরুদণ্ড কোনটি? [ঢা.বোঃ-২০১৬] উঃ নেটওয়ার্ক বা কানেকটিভিটি । ৬।বিশ্বগ্রামের কারণে – [সি.বোঃ-২০১৬] উঃ বাস্তব সামাজিক যোগযোগ হ্রাস পায় । ৭। ১ ন্যানো সমান কতো? [কু.বো,য.বোঃ২০১৬] উঃ একশত কোটি ভাগের একভাগ বা ১০ -৯     ৮। ফ্রিলেন্সিং কি? উঃ স্বাধীনভাবে যে কোন প্রতিষ্ঠানে কাজ করা । ৯। আউটসোরসিং কি? [ঢা.বোঃ২০১৬] উঃ ইন্টারনেট ভিত্তিক কাজ । ১০। কোনটি রোবটের ব্যবহার? [রা.বোঃ২০১৬] উঃ জটিল সার্জারি চিকিৎসায় । ১১। কোনটি ব্যবসায়ের সাথে সম্পর্কিত?  [কুমিল্লা সরকারি কলেজ,কুমিল্লা] উঃ ই-কমার্স । ১২

প্রথম অধ্যায় : প্রথম অংশ

১। ইনফরমেশন সিস্টেম ইনপুট হিসাবে কি গ্রহণ করে? উঃ ডাটা (Data)। ২। ডাটাকে (Data) প্রসেসিং করে কি তৈরি করাহয়? উঃ ইনফরমেশন। ৩। ডাটা (Data)সাধারণত কত প্রকার? উঃ ৩ প্রকার। ৪। নিউমেরিক ডাটা কত প্রকার? উঃ ২ প্রকার। ৫। অ-নিউমেরিক ডাটা কত প্রকার? উঃ ৩ প্রকার । ৬। অবজেক্ট (Object) কতো প্রকার? উঃ ৪ প্রকার । ৭। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির মূল কি? উঃ কম্পিউটার ও ইন্টারনেট । ৮। টেলিভিশনের কোন আদর্শ মানটি বাংলাদেশে প্রচলিত হয়েছে? উঃ PAL (Phase Alternating Line) । ৯। ইন্টারনেট সোসাইটি কতো সালে প্রতিষ্ঠিত হয়? উঃ ১৯৯২ সালে । ১০। ইন্টারনেট প্রটোকল কোনটি? উঃ TCP/IP । ১১। ২০১৬ সালের মে পর্যন্ত বিটিআরসির (BTRC) হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে কতো মিলিয়ন মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে? উঃ ৬৩.৩১৬মিলিয়ন । ১২। ২০১৩ সালের এপ্রিল পর্যন্ত বিটিআরসির হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশে কতো মিলিয়ন মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করছে? উঃ ৩৩.০৪মিলিয়ন । ১৩। টেলিযোগাযোগের মাধ্যমে সভা করাকে কি বলে? উঃ টেলিকমিউনিকেশন । ১৪। কতো সালে মনো এফএম ব্যান্ডের উন্নতি হয়ে স্টেরিও এফএম ব্যান্ডের রূপ নেয়? উঃ ১৯৬০ সালে (১৪ বছর পর)। ১৫। র

কোড ১ এর ব্যখ্যা

আমরা যে কোডটি করেছিলাম #include<stdio.h> #include<conio.h> main() {     printf("hello world"); } #include<stdio.h> এবং #include<conio.h>: এগুলোকে হেডার ফাইল ( Header File ) বলা হয়। main(): main হচ্ছে প্রোগ্রামের মূল ফাংশন। main এর পর {} এই বন্ধনীর ভেতর প্রোগ্রামের সকল মূল কাজ করা হয়ে থাকে। main এর ভেতর আরো এক বা একাধিক ফাংশন থাকে। printf: printf হচ্ছে C- প্রোগ্রামের প্রিন্ট ফাংশন অর্থাৎ এই ফাংশনের কোটেশন মার্কের (“ ”) মধ্যে যা লেখা হয় স্ক্রীনে তাই দেখায়। printf একটি লাইব্রেরী ফাংশন ( Library Function ) ।   Library function এবং header file কি এবং কেনোঃ-     Library Function হচ্ছে কোনো একটি বড় প্রোগ্রামের সংক্ষিপ্ত রূপ। যেমন এখানে আমরা printf ফাংশনটি ব্যবহার করেছি যার কাজ স্ক্রীনে কিছু দেখানো। কিন্তু এই স্ক্রীনে কিছু দেখানোর কাজটি করার জন্য একটি বড় প্রোগ্রাম লিখতে হত যদি না প্রোগ্রামাররা আগে থেকেই এই ফাংশনটা তৈরী করে না রাখতো । তাঁরা এটা তৈরী করে রাখার ফলে আমরা শুধু ফাংশন কল ( function call ) করে সহজেই কাজটি করে ফেলতে পারছি। আর

ব্লগ সম্পর্কে কিছু কথা

আমার এই ব্লগটি বিনামুল্যে পাঠ দানের একটি ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা। যেহেতু আমি নিজেও একজন শিক্ষার্থী তাই আমার প্রতিটি লেখাই ১০০% সঠিক তা দাবি করবো না। কিন্তু প্রতিটি লেখাই নির্ভুল রাখার ১০০% চেষ্টাই আমি করেছি। তারপরও অনিচ্ছাকৃত যে কোনো ভুলের জন্য আমি দুঃখিত এবং যে কোনো ধরনের পরিবর্তন, পরিবর্ধন, পরামর্শ এবং গঠনমূলক সমালোচনা সাদরে গ্রহণযোগ্য। আশা করি আমার চেষ্টা কে সফল ও এগিয়ে নেওয়ার জন্য আপনাদের সকলকে আমার পাশে পাবো।

সংখ্যা পদ্ধতি রুপান্তর (২)

দশমিক থেকে বাইনারী/ অক্টাল/হেক্সাডেসিমালে রুপান্তর (ভগ্নাংশের ক্ষেত্রে) ধাপ - ১ - প্রথমে সংখ্যাটিকে বাইনারী বেজ ২ দ্বারা গুন করতে হবে। ধাপ - ২ - পূর্ণ অংশ ও ভগ্নাংশ আলাদা করতে হবে। ধাপ - ৩ - নতুন ভগ্নাংশটিকে আবার বেজ ২ দ্বারা গুন করতে হবে এবং পূর্ণ অংশ ও ভগ্নাংশ আলাদা করতে হবে। ধাপ - ৪ - ধাপ-১ ও ধাপ-২ এর প্রক্রিয়া চলতে থাকবে যতক্ষণ না পর্যন্ত ভগ্নাংশ    অংশটি পূর্ণ অর্থাৎ ১ না হয় (ভগ্নাংশ অংশে 00 আসবে) । ধাপ - ৫ - যদি সংখ্যার পুনরাবৃত্তি হয় তাহলে গুনের কাজ সেখানেই শেষ করতে হবে। ধাপ - ৬ - যদি গুন প্রক্রিয়া অসীম পর্যন্ত চলতে থাকে (ভগ্নাংশ অংশটিকে বেজ দিয়ে বার বার গুন করার পরও যদি ১ না হয়) তাহলে দশমিকের পর সর্বোচ্চ ৫ ঘর অথবা প্রশ্নে যত ঘর পর্যন্ত নিতে বলা হবে তত ঘর পর্যন্ত নিতে হবে।(উদাহরন-৮ দ্রষ্টব্য) ধাপ - ৭ - পূর্ণ সংখ্যাগুলোকে উপর থেকে নিচে পাশাপাশি সাজিয়ে লিখলেই কাঙ্ক্ষিত মান বা সংখ্যাটি পাওয়া যাবে। ( নোট- দশমিক থেকে অক্টাল/হেক্সাডেসিমালে রুপান্তরের ক্ষেত্রে সংখ্যাটিকে ৮/১৬ দ্বারা ভাগ করতে হবে এবং ধাপ-২ থেকে ধাপ-৭ পর্যায়ক্রমে অন